চলতি বছরের এপ্রিল মাস পর্যন্ত এই সেবার নিবন্ধিত গ্রাহক সংখ্যা ছিলো পাঁচ কোটি। দুই মাসে সেবাটির গ্রাহক সংখ্যা বেড়েছে দুই কোটির বেশি।
এপ্রিল মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে স্পটিফাইয়ের চেয়ে অ্যাপল মিউজিকের গ্রাহক সংখ্যা বেশি ছিলো বলেও প্রতিবেদনে জানিয়েছে প্রযুক্তি সাইট ভার্জ।
“অ্যাপল ইকোসিস্টেমে, অ্যাপল মিউজিক শীর্ষস্থানীয় স্ট্রিমিং সেবা,”-- বলেন কিউ।
আগের কয়েক মাসে অ্যাপল কীভাবে নিবন্ধন সংখ্যা বাড়িয়েছে সেদিকেও আলোকপাত করেছেন কিউ। এ বছর ভারতে নিবন্ধন খরচ কমানোর পাশাপাশি আমেরিকান এয়ারলাইনসে বিনামূল্যে অ্যাপল মিউজিক স্ট্রিমিং সেবা চালু করা হয়।
অন্যদিকে একই সময়ে নিউ ইয়র্ক টাইমস, হুলু, স্যামসাং এবং স্টারবাকস-এর মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে অংশীদারিত্ব বাড়িয়েছে স্পটিফাই।
চলতি বছরের বসন্তে ম্যাকওএস ক্যাটালিনা উন্মুক্ত করা হলে অ্যাপল মিউজিক আইটিউনস-এর বদলি হিসাবে চলবে বলেও ধারণা করা হচ্ছে।