আগের মতোই আকার ও ৩৫ মার্কিন ডলার দাম রাখা হলেও এর ক্ষমতা বেড়েছে অনেক। এবারে এই মিনি কম্পিউটারে ব্যবহার করা হয়েছে চার গিগাবাইট র্যাম যা আগের যেকোনো পাই কম্পিউটারের চেয়ে চার গুণ বেশি-- খবর প্রযুক্তি সাইট ভার্জের।
এ ছাড়াও নতুন ডিভাইসটিতে ব্যবহার করা হয়েছে দ্রুতগতির সিপিইউ এবং জিপিইউ, দ্রুতগতির ইথারনেট, ডুয়াল-ব্যান্ড ওয়াই-ফাই, আগের চেয়ে দ্বিগুণ এইচডিএমআই পোর্ট এবং তিনটি ইউএসবি পোর্ট।
নতুন এই আপগ্রেডগুলোর ফলে ডিভাইসটিকে একটি বাজেট ডেস্কটপ হিসেবে ব্যবহার করা যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। পরীক্ষায় দেখা গেছে দৈনন্দিন অনেক কাজই এতে সহজে করা যাচ্ছে।
একসঙ্গে ১৫টি ক্রোমিয়াম ট্যাব, গিম্প সফটওয়্যার দিয়ে হালকা ফটো এডিটিং এবং লিব্রা অফিস দিয়ে স্প্রেডশিটের কাজও করা গেছে এই ক্ষুদ্র কম্পিউটারে।
স্বাভাবিকভাবেই, ১০০ ডলারের কম দামের পিসিটির সীমাবদ্ধতা আছে। ইউটিউব থেকে ফুলস্ক্রিন ভিডিও প্লেব্যাকের সময় এর বেশ বেগ পেতে হয়, এমনকি ৪৮০ পিক্সেল রেজুলিউশননে চালু করলেও।
নতুন রাসবেরি পাইয়ে যে পরিবর্তনগুলো এসেছে-
৫০০ মেগাহার্টজ ভিডিওকোর জিপিউ, আগে ছিল ৪০০ মেগাহার্টজ।
মাইক্রো ইউএসবি’র পরিবর্তে ইউএসবি টাইপ-সি পোর্ট।
দুইটি মাইক্রো এইচডিএমআই পোর্ট যা ১০৮০পি ডিসপ্লে ছাড়াও দুটি ৪কে মনিটর বা ৬০ ফ্রেম পার সেকেন্ডে একটি ৪কে মনিটরকে সাপোর্ট করতে পারে।
দুটি ইউএসবি৩ পোর্ট এবং দুটি ইউএসবি২ পোর্ট। আগে ছিল চারটি ইউএসবি২ পোর্ট।
গিগাবিট ইথারনেট পোর্ট। আগে ইউএসবি পোর্ট থেকে কাজ করতে হতো।
৪.১ এর পরিবর্তে ব্লুটুথ ৫.০।
ডুয়াল ব্যান্ড ৮০২.১১ এ/সি ওয়াই ফাই।