এক ব্লগ পোস্টে জ্যোতির্বিজ্ঞানী ড. মার্কো ল্যাংব্রোয়েক বলেন, স্যাটেলাইটগুলো কোন দিক দিয়ে ঘুরবে তা হিসাব করে ক্যামেরা নিয়ে তিনি অপেক্ষা করছিলেন। এর ফলাফল হয়েছে দারুণ। আকাশে এক সারি উজ্জ্বল বিন্দু ধরা দিয়েছে তার ক্যামেরায়।
স্যাটেলাইটগুলোকে দেখে কিছু মানুষ ইউএফও মনে করেছেন বলে প্রতিবেদনে জানিয়েছে প্রযুক্তি সাইট ভার্জ।
“ক্যানন এফডি ১.৮/৫০ এমএম লেন্সযুক্ত ডাব্লিউএটিএসি ৯০২এইচ লো-লাইট লেভেল নজরদারি ক্যামেরা” দিয়ে ভিডিও করেছেন ল্যাংব্রোয়েক। এতে ৫৬টি আলাদা বস্তু গণনা করা গেছে। স্টারলিংক স্যাটেলাইট নেটওয়ার্কের এই ‘ট্রেনটি’ প্রতি রাতে অন্তত দুই থেকে তিনবার প্রদক্ষিণ করবে এবং ধীরে ধীরে তাদের গন্তব্যের কক্ষপথে পৌঁছাবে।
স্পেসএক্স-এর উচ্চাভিলাষী প্রকল্পগুলোর একটি হলো সটারলিংক। বিশাল বহরের স্যাটলাইট ৩৪০ থেকে ২০৮ মাইলের মধ্যে কক্ষপথে ঘুরবে এবং পৃথিবীতে ইন্টারনেট সংযোগ দেবে।
এই প্রকল্পের আওতায় মোট ১২০০ স্যাটেলাইট পাঠানোর পরিকল্পনা রয়েছে স্পেসএক্স-এর। প্রথম পর্যায়ে এর মধ্যে ৬০টি মহাকাশে পাঠানো হয়েছে।