মামলায় বলা হয়েছে কর্মকর্তাদের কাছে বেশিরভাগ সময়ই তল্লাশিপত্র থাকে না এবং এ কারণে এটি ‘অসাংবিধানিক’-- খবর বিবিসি’র।
সীমান্ত কর্মকর্তারা কাস্টমস এবং ইমিগ্রেশনের বাইরেও আইন প্রয়োগ করার চেষ্টা করছেন বলেও মামলায় দাবি করা হয়েছে। ২০১৮ অর্থবছরে ভ্রমণার্থীদের ডিভাইস ৩৩২৯৫ বার তল্লাশি করেছে সীমান্ত কর্মকর্তারা।
মামলাটি করেছে ইইএফ এবং আমেরিকান সিভিল লিবার্টিজ ইউনিয়ন (এসিএলইউ)। গোপন তথ্য সংগ্রহ, কর এবং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড তদন্তসহ অনেক কারণেই তল্লাশি চালানো হয় বলে জানিয়েছেন তারা।
সীমান্তে যাদের লক্ষ্য করা হয়, এমনকি তাদের বন্ধু, আত্মীয় বা সঙ্গের ভ্রমণার্থীর ডিভাইসও হস্তান্তর করতে বলা হয়।
সরকারি সংস্থাগুলো অবশ্য এই পরিস্থিতি ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যখ্যা করছে।
ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট (আইসিই)-এর এক কর্মকর্তা বলেন, “জালিয়াতি তদন্তের ক্ষেত্রে কোনো ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান যদি প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিষ্ঠানের জালিয়াতি নিয়ে অভিযোগ করে থাকেন সেটি তখন সীমান্ত তল্লাশিতে প্রভাব ফেলে।”
মার্কিন সীমান্তে তল্লাশিপত্র ছাড়া তল্লাশি চালানোর বিষয়টি নিয়ে আগেও আদালতে মামলা করা হয়েছে।