এয়ারপোর্টে সাধারণত এই প্রক্রিয়াগুলোতে অনেক সময় পার হয়ে যায়। অ্যারোচেক নামের এই চলন্ত সিঁড়ি তিনটি প্রক্রিয়া শেষ করবে এক মিনিটের কম সময়ে-- খবর ব্রিটিশ ট্যাবলয়েড মিররের।
আশীষ বলেন, “এয়ারপোর্টের নিরাপত্তা এবং চেইক-ইন ব্যবস্থায় দীর্ঘ বিলম্বের কারণে বিশ্ব জুড়ে লাখো যাত্রী ফ্লাইট মিস করেন।”
“যেসব যাত্রী নিয়মিত যাত্রা করেন তারা এই ম্যানুয়াল চেক পয়েন্টগুলোতে কয়েক ঘন্টা পার করে দেন, যা বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।”
“আমরা মনে করি এয়ারপোর্টগুলোতে ইতোমধ্যেই যেসব প্রযুক্তি এবং কাঠামো রয়েছে সেগুলো ব্যবহার করেই যাচাই ব্যবস্থা আরও উন্নত করা যেতে পারে,” যোগ করেন ঠুলকার।
নিরাপত্তা যাচাইয়ের জন্য দীর্ঘ সারিতে না দাঁড়িয়ে যাত্রীরা তাদের বোর্ডিং গেইটে পৌঁছাতে অ্যারোচেক-এ দাঁড়াবেন। যাত্রীর বাম পাশে পাসপোর্ট এবং ডান পাশে লাগেজ রাখা হবে। এতে একই সঙ্গে পাসপোর্ট এবং লাগেজ পরীক্ষা করা হবে।
ফেসিয়াল রিকগনিশন প্রযুক্তির মাধ্যমে পাসপোর্টের ছবির সঙ্গে যাত্রীর চেহারা মেলানো হবে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
এর পাশাপাশি কার্গোতে পৌঁছানোর আগে চলন্ত সিঁড়িতে ডান দিকে ব্যাগে ঝুঁকিপূর্ণ এবং নিষিদ্ধ বস্তুগুলো চিহ্নিত করা হবে।