আয়োজকদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে এই পদক্ষেপে “জাপানের প্রতিষ্ঠান, সাধারণ জনগণ এবং আন্তর্জাতিক ক্রিড়াবিদরা দারুণভাবে সমর্থন দিয়েছে।” ফলে ৪৭ হাজার ৪৮৮ টন ইলেকট্রনিক বর্জ্য জমা হয়েছে-- খবর প্রযুক্তি সাইট ভার্জের।
ইলেকট্রনিক বর্জ্যের মধ্যে এনটিটি ডোকোমো স্টোরে ৫০ লাখের বেশি নষ্ট মোবাইল জমা পড়েছে। এছাড়া পোস্ট অফিস এবং অন্যান্য পাবলিক ভবনেও রাখা হয়েছে ইলেকট্রনিক বর্জ্য সংগ্রহ কেন্দ্র।
আয়োজক কমিটির লক্ষ্য ছিল ২৭০০ কেজি ব্রোঞ্জ জোগাড় করা, যা আগের বছরের জুন মাসেই পূরণ হয়ে গেছে। ৩০.৩ কেজি স্বর্ণের লক্ষ্যমাত্রার ৯৩.৭ শতাংশ এবং ৪১০০ কেজি রুপার লক্ষ্যমাত্রার ৮৫.৪ শতাংশ অক্টোবর মাসেই জমা হয়েছে।
পুরানো ডিভাইস থেকে স্বর্ণ ও রুপা জোগাড়ের লক্ষ্যমাত্রা এখনও পূরণ না হলেও কমিটির ধারণা, যে পরিমাণ ডিভাইস জমা পড়েছে তার থেকে সহজেই লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করা যাবে।
চলতি বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত ইলেকট্রনিক বর্জ্য সংগ্রহের প্রকল্প চালাবে আয়োজক কমিটি। অলিম্পিক অ্যান্ড প্যারালিম্পিকের মেডেলের নকশা উন্মোচন করা হবে এই গ্রীষ্মে।