‘ইনফিনিটি ফ্লেক্স ডিসপ্লে’ নাম দেওয়া এই ডিসপ্লেকে “আগামির স্মার্টফোনের ভিত্তি” হিসেবে আখ্যা দিয়েছে দক্ষিণ কোরীয় এই ইলেকট্রনিক জায়ান্ট। সেইসঙ্গে কয়েক মাসের মধ্যে এর উৎপাদন শুরুর ইচ্ছা প্রকাশ করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
ভাঁজ খোলা হলে এই ডিভাইসটি একটি ৭.৩ ইঞ্চির ট্যাবলেটে পরিণত হয়। আর ভাঁজ করা হলে আলাদা ছোট একটি ‘কভার ডিসপ্লে’ সামনে চলে আসে, ভাঁজ করা অবস্থায় এই ছোট কভার ডিসপ্লে ব্যবহার করা যায়।
অন্যদিকে, নিজেদের নতুন স্মার্টফোনের চেহারা এখনও দেখায়নি স্যামসাং। স্মার্টফোনটিকে একটি বাক্সের ভেতরে রেখে রহস্য জিইয়ে রেখেছে প্রতিষ্ঠানটি। পরবর্তীতে আরেকটি ইভেন্টে এই নকশা উন্মোচন করা হবে বলে বিবিসি’র প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
এ ছাড়াও এই স্মার্টফোনটির ব্র্যান্ডিং কীভাবে করা হবে তা নিয়েও কিছু জানায়নি স্যামসাং। তবে, প্রতিষ্ঠানটি জানায় এই স্মার্টফোনে একসঙ্গে তিনটি অ্যাপ চালানো যাবে। স্মার্টফোনটির উন্মোচন অনুষ্ঠানে স্যামসাং কর্মকর্তা জাস্টিন ডেনিসন জানান, ডিভাইসটি ভাঁজ করা হলে ‘সুন্দরভাবে’ একটি জ্যাকেটের পকেটে রাখা যাবে। এজন্য আগের ডিসপ্লেগুলোর চেয়ে বর্তমানে আসা পাতলা ডিসপ্লেগুলোর অবদানের কথা উল্লেখ করেন তিনি।
ফ্লেক্সপাই ভাঁজ করলে দুই পাশের মাঝখানে ভাঁজে আরেকটি অংশ থাকে, কিন্তু স্যামসাংয়ের ডিভাইসটি ভাঁজ করলে একদম সমান হয়ে ভাঁজ হয়ে যায়।
আরও খবর-