এই অ্যাপে এফবিআইয়ের পুরো প্রাইভেসি নীতিমালা কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনবিসি-কে এফবিআইয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়, ব্যবহারকারীরা “তাদের সব কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ ও তথ্য রেকর্ডের লক্ষ্য” হবে।
ঠিক কী তথ্য সংগ্রহ করা হবে আর কত সংখ্যক ব্যবহারকারীকে পর্যবেক্ষণ করা হবে তা নিয়ে প্রাইভেসি নীতিমালায় স্পষ্ট কিছু বলা হয়নি।
এফবিআইয়ের দাবি ব্যক্তিগতভাবে শনাক্ত করা যাবে এমন কোনো তথ্য এই অ্যাপ থেকে নেওয়া হবে না। তবে এই প্রাইভেসি নীতিমালা বিভ্রান্তিকর বলে মত বিশেষজ্ঞদের।
ক্রমবর্ধমান প্রাইভেসি ও নাগরিক স্বাধীনতাবিষয়ক উদ্বেগ নিয়ে কাজ করা গবেষণা দল ইলেকট্রনিক প্রাইভেসি সেন্টার-এর জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সেল-এর জেরেমি স্কট বলেন, “সরকারি সংস্থাগুলো জনগণের সঙ্গে যোগাযোগে যত বেশি অ্যাপ ব্যবহার করছে, এই অ্যাপগুলো আদতে কী করে তা নিয়ে তাদের স্পষ্ট অবস্থানের বিষয়টি ততই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে।"
জুলাইয়ে আনার পর সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত হিসেবে এই অ্যাপটি প্রায় ২৮ হাজার জন ডাউনলোড করেছে বলে জানায় এফবিআই।