এ গবেষণার জন্য ইউরোপের নয়টি দেশ থেকে ৪৩৩৯ জনের ডেটা পরীক্ষা করে দেখেছেন গবেষকরা, যেখানে মোটামুটি অর্ধেক নারী ও অর্ধেক পুরুষ।
ফেইসটিউন অ্যাপটি ২৫ বছরের কমবয়সী নারীদের লক্ষ্য করে আনা হয় বলে জানিয়েছে আইএএনএস।
বিজ্ঞাপন না সরানোয় উন্নত ছবির ছবির জন্য চেহারায় বদল আনার ধারণা প্রচার করার এই অ্যাপ আর ফেইসবুক অধীনস্থ ইনস্টগ্রামের সমালোচনায় মুখর হয়েছেন সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারকারীরা। ফেইসটিউ অ্যাপটি ব্যবহারকারীদেরকে তাদের হাসি ‘আরও সুন্দর করা’, ত্বকের রং বদলানো, চেহারার আকৃতি বদলানো, চোখ আর গালের মাঝখানে সৌন্দর্য বৃদ্ধি ও চোয়াল বদলানোর সুযোগ দেয়, গুগল প্লে স্টোরে অ্যাপটির বর্ণনায় এমনটাই বলা হয়েছে।
এই পরিস্থিতি নিয়ে ইনস্টাগ্রাম কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি প্রকাশ করেছে।
২০১৩ সালে আনা ফেইসটিউন অ্যাপটি ২০১৭ সালে ‘অন্যতম জনপ্রিয়’ অ্যাপে পরিণত হয়েছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।