এ গবেষণার জন্য ইউরোপের নয়টি দেশ থেকে ৪৩৩৯ জনের ডেটা পরীক্ষা করে দেখেছেন গবেষকরা, যেখানে মোটামুটি অর্ধেক নারী ও অর্ধেক পুরুষ।
বৃহস্পতিবার দেশটির তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়, “এই ধরনের ভ্রষ্টতা ও লঙ্ঘনের অভিযোগের বিষয়ে ভারত সরকার গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।”
এতে আরও বলা হয়, “এর আগে কেমব্রিজ অ্যানালিটিকা পর্বে ব্যক্তিগত ডেটা বেহাতের বিষয়ে দেওয়া নোটিশের জবাবে ফেইসবুক ক্ষমা চেয়েছিল ও ভারত সরকারকে জোর নিশ্চয়তা দিয়েছিল যে তারা প্লাটফর্মটিতে ব্যবহারকারীদের ডেটা প্রাইভেসি রক্ষায় আন্তরিক চেষ্টা করবে।”
সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়, এই ধরনের অভিযোগ ফেইসবুকের দেওয়া নিশ্চয়তার বিষয়ে অস্বাচ্ছন্দ্যকর প্রশ্ন তুলছে।
“এসব কারণে ইলেকট্রনিকস ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এই অভিযোগগুলো নিয়ে ফেইসবুকের কাছ থেকে বিস্তারিত ব্যাখ্যা চেয়েছে... এর জবাব দিতে ফেইসবুককে ২০ জুন পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে”- বলা হয় বিবৃতিতে।