বিশ্বের সবচেয়ে বড় সামাজিক মাধ্যম ফেইসবুক আর মাইক্রোব্লগিং সাইট টুইটারকে “রাষ্ট্রীয় গভীর ষড়যন্ত্রকারী” হিসেবে আখ্যা দিয়ে ডটকম বলেন এখন “আরও ভালো কিছু করার সময়”। এক টুইটের মাধ্যমেই নিজের এই ঘোষণা দিয়েছেন তিনি। ওই টুইটে তার সঙ্গে যোগ দিতে মার্কিন গুপ্তচর সংস্থা সিআইএ-এর সাবেক ঠিকাদার এডওয়ার্ড স্নোডেন, তথ্য ফাঁসের ওয়েবসাইট উইকিলিকস প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ এবং জার্মান হ্যাকার সংস্থা কেয়স কম্পিউটার ক্লাব (সিসিসি)-কে আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
পাইরেসি মামলায় বর্তমানে নিউজিল্যান্ডে অবস্থারত ডটকম তাকে যুক্তরাষ্ট্রে হস্তান্তর ঠেকাতে আইনি লড়াই চালাচ্ছেন।
ওই টুইটে কিম আরও বলেন, “এক্ষেত্রে যা দরকার তা হচ্ছে সত্য প্রাইভেসি সুরক্ষা আর সেন্সরশিপহীন একটি সত্যিকারের বিকল্প ব্যবস্থা যার একটি নির্ভরযোগ্য উৎস থাকবে আর টুইটার আগামিদিনের মাইস্পেস হতে যাচ্ছে— একটি অনলাইন ভূতুড়ে শহর।”
টুইটারে নিজের ৭,৩২,০০০ ফলোয়ারকে উদ্দেশ্য করে একটি জরিপ ছেড়েছেন ডটকম। ২০ হাজারেরও কম ফলোয়ার এতে জবাব দেন। এতে জিজ্ঞাসা করা হয়, টুইটার আর রাষ্ট্রের মধ্যে গভীর সম্পর্ক আছে কিনা। জবাবদাতাদের মধ্যে ৮৯ শতাংশ এতে ‘হ্যাঁ’ জবাব দিয়েছেন বলে উল্লেখ করা হয়েছে বিবিসি’র প্রতিবেদনে।