‘এক্সএমএম-নিউটন’ নামের স্পেস টেলিস্কোপ ব্যবহার করে বিজ্ঞানীরা তারার বাইরের বায়ুমণ্ডল থেকে এক্স-রে নির্গমন দেখতে পান, যা মূলত অ্যাস্ট্রোস্ফিয়ার নামে পরিচিত।
চলতি বছরের শেষ দিকে দুই জন দর্শনার্থীকে চাঁদের চারিদিকে ভ্রমণে নেওয়ার পরিকল্পনা ছিল ইলন মাস্কের মহাকাশযান নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটির। কিন্তু এবার ভ্রমণের তারিখ পিছিয়ে ২০১৯ সালে মাঝামাঝি নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি--খবর প্রযুক্তি সাইট সিনেটের।
ঠিক কী কারণে পরিকল্পনা বিলম্বিত করা হয়েছে তা স্পষ্ট করে জানানো হয়নি।
২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে এই ফ্লাইটের পরিকল্পনা ঘোষণা করা হয়। তখন স্পেসএক্স-এর পক্ষ থেকে বলা হয় দুই জন নাগরিক এই যাত্রার জন্য “উল্লেখযোগ্য পরিমাণ তহবিল” দিয়েছেন। অন্যান্য দলও একই ধরনের যাত্রার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছেন বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
ফ্যালকন হেভি রকেটের মাধ্যমে ড্রাগন ক্রু মহাকাশযানে করে দর্শণার্থীদের চাঁদের কক্ষপথে পাঠানোর পরিকল্পনা রয়েছে স্পেসএক্স-এর।
এ বিষয়ে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য করেনি মহাকাশযান নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি।