খরচ বাড়ছে এআর/ভিআর খাতে

২০১৮ সালে এআর বা ভিআর পণ্য এবং সেবায় খরচ বেড়ে ২৭০০ কোটি মার্কিন ডলারে পৌঁছাবে বলে জানিয়েছে ইন্টারন্যাশনাল ডেটা কর্পোরেশন (আইডিসি)।

প্রযুক্তি ডেস্কবিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published : 2 June 2018, 01:41 PM
Updated : 2 June 2018, 01:41 PM

এক বছরে এই খাতে খরচ বাড়ছে মোট ৯২ শতাংশ, বলা হয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আইএএনএস-এর প্রতিবেদনে।

২০১৭ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত পাঁচ বছরে বিশ্বজুড়ে এআর বা ভিআর প্রযুক্তির ‘কম্পাউন্ড অ্যানুয়াল গ্রোথ রেট’ (সিএজিআর) হবে ৭১.৬ শতাংশ। বৃহস্পতিবার আইডিসি’র ওয়ার্ল্ডওয়াইড সেমিঅ্যানুয়াল অগমেন্টেড অ্যান্ড ভার্চুয়াল রিয়ালিটি স্পেন্ডিং গাইড আপডেটে এই তথ্য প্রকাশ করা হয়।

২০১৮ সালে হোস্ট ডিভাইস এবং ভিআর ও এআর সফটওয়্যারে ১০২০ কোটি মার্কিন ডলার ব্যয় করে এই খাতে শীর্ষে থাকবে চীন।

“নতুন হার্ডওয়্যার, উন্নত সফটওয়্যার এবং আরও ব্যবহার বাড়ায় অগমেন্টেড এবং ভার্চুয়াল উভয় রিয়ালিটি খাতেই বাণিজ্যিক চাহিদা বেড়ে চলেছে,” বলেন আইডিসি’র ডিভাইসেস অ্যান্ড এআর/ভিআর বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট টম মেইনেলি।

এআর/ভিআর পণ্য এবং সেবায় সবচেয়ে বেশি খরচের দিক থেকে নিজেদের অবস্থান ধরে রাখবে ভোক্তা শিল্প। ২০২২ সালের মধ্যে এই খাত থেকে এআর/ভিআর ব্যয় দাঁড়াবে ৫৩০০ কোটি মার্কিন ডলার।

এআর/ভিআরের ব্যবহারের দিক থেকে শীর্ষস্থান ধরে রাখবে ভার্চুয়াল রিয়ালিটি গেইমিং। ২০১৮ সালে এই খাত থেকে ৭০০ কোটি মার্কিন ডলার খরচ হবে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

আইডিসি’র প্রতিবেদনে আরও বলা হয় এআর এবং ভিআর প্রযুক্তির নতুন ব্যবহার হয়ে দাঁড়িয়েছে এখন অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ এবং শিক্ষামূলক ৩৬০ ভিডিও।