বিবিসি’র প্রতিবেদনে বলা হয়, অধিকাংশ ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদেরকে তাদের ডেস্কে সময় দেখার জন্য কিছু একটা রাখতে বলা হয়। কিন্তু পরিদর্শকরা চাইলে এই ডিভাইসগুলো পরীক্ষার হলের বাইরে রাখতে বলতে পারেন।
পরীক্ষায় স্মার্টওয়াচের মাধ্যমে সম্ভাব্য নকল ঠেকাতেই নতুন নীতিমালা আনা হয়েছে। পরীক্ষার হলে স্মার্টওয়াচ আনা আগেই নিষিদ্ধ থাকলেও সাধারণ ঘড়ির আদলে ব্যবহারের চেষ্টা এর আগে হয়েছে।
দেশটির অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ও ইতোমধ্যে একই ধরনের নীতি করেছে।
এই নীতি প্রণয়নে চিরকুট এনে তা ভাঁজ করে ঘড়ির নিচে লুকিয়ে রাখা প্রতিরোধ করার উদ্দেশ্যও রয়েছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, অ্যামাজন ইউকেসহ বিভিন্ন অনলাইন প্লাটফর্মে ‘চিটিং ডিভাইস’ হিসেবে বিভিন্ন ধরনের ঘড়ির বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়। কিছু ঘড়ির বাটন চাপার সঙ্গে সঙ্গে এতে ঘড়ির মতো দেখতে ইন্টারফেইসে আগেই আপলোড করা টেক্সট দেখানো হয়। আবার কিছু ঘড়ির কোনো ডিসপ্লে নেই, অডিও চালুর পর একটি ছোট ব্লুটুথযুক্ত ইয়ারপিস-এর মাধ্যমে তা শোনা যায়।