‘এক্সএমএম-নিউটন’ নামের স্পেস টেলিস্কোপ ব্যবহার করে বিজ্ঞানীরা তারার বাইরের বায়ুমণ্ডল থেকে এক্স-রে নির্গমন দেখতে পান, যা মূলত অ্যাস্ট্রোস্ফিয়ার নামে পরিচিত।
দুই বছর আগে ভেন্ডিং মেশিনটি তৈরির জন্য চুক্তি করেছিল চীনা ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান আলিবাবা ও গাড়ি নির্মাতা মার্কিন প্রতিষ্ঠান ফোর্ড।
নতুন এই ভেন্ডিং মেশিনটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘সুপার টেস্ট-ড্রাইভ সেন্টার’। বহুতল এই মেশিনে কয়েক ডজন ফোর্ড গাড়ি রাখা থাকবে।
টিমেইল অ্যাপের মাধ্যমে গ্রাহক তার পছন্দের গাড়িটি বাছাই করতে এবং তিনদিনের জন্য পরীক্ষা করতে নিতে পারবেন।
মেকানিকাল গ্যারেজে গাড়ি রাখার এই পদ্ধতি প্রথম দেখা গেছে ১৯০৫ সালে। কিন্তু এবার একে নতুন প্রচারণার জন্য ব্যবহার করছে ফোর্ড।
যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে একই ধরনের ভেন্ডিং মেশিন চালিয়ে আসছে দেশটির কারভানা নামের স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠান। গ্রাহককে নিজের গাড়িও ভেন্ডিং মেশিনে রাখার সুযোগ দেয় কারভানা। আর এখান থেকেই নিজের নতুন গাড়ি সরবরাহ পেতে পারেন গ্রাহক।