অ্যাপভিত্তিক পরিবহন সেবাদাতা মার্কিন প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী খাসরোশাহি বলেন, তার প্রতিষ্ঠানের আশা উড়ুক্কু যান ধীরে ধীরে গণ পরিবহনের একটি সহজলভ্য মাধ্যমে পরিণত হবে।
উবার প্রধান হিসেবে এশিয়ায় নিজের প্রথম ভ্রমণে এসেছেন খাসরোশাহি। জাপানের টোকিওতে বিনিয়োগকারীদের এক সম্মেলনে নিজের এই আশার কথা শোনান তিনি, খবর রয়টার্স-এর।
উবার-এর মতো রাইড শেয়ারিং প্রতিষ্ঠানগুলো জাপানকে সম্ভাব্য আকর্ষণীয় বাজার হিসেবে দেখছে আর তারা ট্যাক্সি খাতে নীতিমালা সহজ করতে দেশটির নীতিনির্ধারকদের চাপ দিচ্ছে বলেও সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
২০১৭ সালের নভেম্বরে এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২০ সালের মধ্যে উডুক্কু গাড়ি প্রকল্পে পরীক্ষা শুরুর আশা করছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। এই প্রকল্পের জন্য ট্রাফিক ব্যবস্থা বানাতে সহায়তার জন্য উবার-এর সঙ্গে চুক্তি করেছে সংস্থাটি।
২০১৬ সালে উবার তাদের ‘চাহিদা ভিত্তিক এভিয়েশন’ সেবা দেওয়ার লক্ষ্য নিয়ে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করেছে। এই প্রকল্পের নাম দেওয়া হয়েছে উবার এলিভেট।
ওই প্রকল্পকেই বাস্তবে আনতে চেষ্টা চালাচ্ছে উবার। পর্তুগালের রাজধানী লিসবনে ওয়েব সামিট প্রযুক্তি সম্মেলনে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে বলা হয়, তারা নাসার সঙ্গে ‘মনুষ্যহীন যান ব্যবস্থাপনা’র উন্নয়নে নাসা’স সঙ্গে স্পেইস অ্যাক্ট এগ্রিমেন্ট সই করেছে। কীভাবে ড্রোনের মতো মনুষ্যহীন আকাশযান ব্যবস্থাগুলো (ইউএএস) নিম্ন উচ্চতায় নিরাপদে উড়ে তা বের করতে এই চেষ্টা চালাচ্ছে নাসা।