এই পদক্ষেপ অন্যান্য খাত থেকে আয় বাড়াতে প্রতিষ্ঠানটির পরিকল্পনার একটি অংশ বলে উল্লেখ করা হয়েছে বিবিসি’র প্রতিবেদনে।
সম্প্রতি নিনটেনডো জানিয়েছে, টানা আট বছরের মধ্যে সর্বশেষ প্রান্তিক ছিল প্রতিষ্ঠানটির জন্য সবচেয়ে বেশি লাভ পাওয়া তৃতীয় প্রান্তিক।
২০১৬ সালে নিনটেনডো প্রধান নির্বাহী আর প্রেসিডেন্ট তাতসুমি কিমিশিমা বলেন, তিনি আশা করেন মারিও, লুইগি আর প্রিন্সেস পিচ বড় পর্দায় ভালো সাড়া পাবে।
এই চলচ্চিত্রের চিত্রনাট্যকার বা পরিচালক কে হবেন তা নিয়ে এখনও কিছুই জানানো হয়নি, ঘোষণা করা হয়নি মুক্তির কোনো তারিখও। তবে, চলচ্চিত্রটি আসার সবচেয়ে কাছের তারিখটাও ২০২০ সালে হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এই চলচ্চিত্রটি বানাতে ইলিউমিনেশন এন্টারটেইনমেন্ট-এর সঙ্গে কাজ করবে নিনটেনডো। এই প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ডেসপিকেবল মি, ড. সেইউস আর মিনিওনস-এর মতো চলচ্চিত্র বানানোর পেছনে কাজ করেছে।
এই চলচ্চিত্রের মাধ্যমে মারিও আর লুইগি-কে এই প্রথম কোনো চলচ্চিত্রে দেখানো হবে।
১৯৯৩ সালে এই এই গেইমটির উপর ভিত্তি করে একটি চলচ্চিত্র বের হলেও তা খুব বেশি প্রশংসা কুড়ায়নি বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।