তিন মাসেরও কম সময়ে এই সিএভি’র নকশা ও বানানোর কাজ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বোয়িং। প্রতিষ্ঠানটি বলে, এটি একটি পরিবেশবান্ধব বৈদ্যুতিক ব্যবস্থায় চালানো হয়। এই আকাশযান পাঁচশ’ পাউন্ড পর্যন্ত বহন করতে পারবে বলেও জানিয়েছে নির্মাতারা।
এই সিএভি বানাতে কাজ করা বোয়িংয়ের বোয়িং হরাইজনএক্স বিভাগ-এর স্টিভ নর্ডলান্ড বলেন, “আমাদের নতুন সিএভি প্রটোটাইপ… স্বয়ংক্রিয় মালামাল সরবরাহ আর অন্যান্য পরিবহন কাজে নতুন সম্ভাবনা তুলে ধরে।”
জীবাশ্ম জ্বালানীর ব্যবহার বন্ধ আর কম খরচের বিষয় মাথায় রেখে উন্নত ব্যাটারি প্রযুক্তি আর বৈদ্যুতিক মোটর বানানোর প্রতিযোগিতার মধ্যে নতুন এই আকাশযান আনলো বোয়িং।
২০১৭ সালে বোয়িংয়ের প্রতিদ্বন্দ্বী ফরাসী প্রতিষ্ঠান এয়ারবাস, ব্রিটিশ অটোমোবাইল নির্মাতা প্রতিষ্ঠান রোলস-রয়েস আর জার্মান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান সিমেন্স মিলে একটি হাইব্রিড বৈদ্যুতিক ইঞ্জিন তৈরি করে।