এই আয়োজনে বিনিয়োগকারী, ইকো সিস্টেম প্লেয়ার, সরকার, নেতৃস্থানীয় ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান এবং ব্যবসায়িক ও সামাজিক নেতৃবৃন্দের কাছে ১৫টি এশিয় দেশের সেরা স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠানগুলোকে তুলে ধরা হয়।
সিডস্টার ঢাকার বিজয়ী সিমেড হেলথ লিমিটেড ভারত, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, মিয়ানমার, ফিলিপিন্স, মালয়েশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া , চীন, হং কং, ইন্দোনেশিয়া, পাকিস্তান, শ্রীলংকা, নেপাল এবং ভিয়েতনামের বিজয়ীদের সঙ্গে এই আয়োজনে অংশ নেয়।
গ্রামীণফোন প্রধান মাইকেল ফোলি এই সামিটে উদ্যোক্তাদের সঙ্গে কাজের মাধ্যমে কীভাবে প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব পরিবর্তন প্রক্রিয়া সফলভাবে পরিচালনা করা যায় তা নিয়ে বক্তব্য রাখেন।
এ বিষয়ে বক্তব্য রাখতে গিয়ে ফোলি বলেন, এসব স্টার্টআপকে সহায়তা করলে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোতে আরও বেশি কর্মসংস্থান তৈরি, প্রযুক্তিগত উন্নয়ন এবং অর্থনীতির উন্নয়ন হবে।
এই আয়োজনে গ্রামীণফোনের হেড অফ ট্রান্সফরমেশন কাজী মাহবুব হাসান এবং বাংলাদেশ সরকারের আইসিটি বিভাগের আইডিইএ প্রকল্পের সহ-প্রকল্প পরিচালক টিনা জাবিন এশিয়ার সেরা ১৫ স্টার্টআপের মেন্টর হিসেবে কাজ করেছেন।
এ বছর গ্রামীণফোন এক্সেলেরেটর সিডস্টারস এর সহযোগিতায় বাংলাদেশে ‘সিডস্টারস ঢাকা’ আয়োজন করে। জিপিহাউজে অনুষ্ঠিত এই আয়োজনে সিমেড হেলথ লিমিটেড সুইজারল্যান্ডে অনুষ্ঠিতব্য সিডস্টারস গ্লোবাল সামিটে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচিত হয়।