এক ব্লগ পোস্টে ইউটিউব প্রধান সুজান ওজসিকি বলেন, গ্রাহককে অনুপযুক্ত কনটেন্ট থেকে রক্ষা করতে কঠোর নীতিমালা এবং আরও বড় প্রয়োগকারী দলের মাধ্যমে কঠোর উদ্যোগ নিচ্ছে ইউটিউব।
“মন্তব্যের ক্ষেত্রে আমরা কঠোর ব্যবস্থা নিচ্ছি, মন্তব্যে সংযম বজায় রাখতে নতুন টুল উন্মোচন করছি এবং কিছু ক্ষেত্রে মন্তব্য করার সুবিধা পুরোপুরি বন্ধ করছি,” বলেন ওজসিকি।
ওজসিকি আরও বলেন, নীতিমালা ভঙ্গ করতে পারে এমন কনটেন্ট নজরদারি করতে ২০১৮ সালে এই খাতে গুগল কর্মীর সংখ্যা ১০ হাজারের বেশি করার পরিকল্পনা রয়েছে--খবর সিএনবিসি’র।
আগের সপ্তাহেই প্লাটফর্মটিতে সুপারিশ ব্যবস্থা আপডেট করেছে ইউটিউব। এর মাধ্যমে গ্রাহকের জন্য সবচেয়ে সন্তোষজনক কনটেন্টগুলো হাইলাইট করা হবে।
ইউটিউব যে উপায়ে জনগণের মতামত বিবেচনা এবং কনটেন্ট নজরদারি করে থাকে তা নিয়ে সাম্প্রতিক সময়ে বিজ্ঞাপনদাতা, নীতি নির্ধারক ও পক্ষসমর্থক বিভিন্ন দলগুলো সমালোচনা করেছে। সমস্যা সমাধানে ইতোমধ্যেই বেশ কিছু উদ্যোগ নিয়েছে ইউটিউব। এবার এই খাতে লোকবল বাড়ানোর পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।