এ নিয়ে পাঠাও-এর সঙ্গে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম-এর পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হলে প্রতিষ্ঠানটির বিপণন ব্যবস্থাপক সৈয়দা নাবিলা মাহবুব বলেন, “এই তথ্য নিয়ে গোপনীয়তা ও স্পর্শকাতরতা থাকার কারণে, এই মূহুর্তে আমাদের এ নিয়ে কিছু বলার সুযোগ নেই।”
অন্যদিকে ডিলস্ট্রিটএশিয়া’র প্রতিবেদনে বলা হয়, সাইটটি থেকে পাঠাও আর গো-জ্যাক এর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে উভয়পক্ষই কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি প্রকাশ করেছে।
ইন্দোনেশিয়ায় পরিবহন ব্যবস্থা একটি বড় উদ্বেগের বিষয়। বাংলাদেশের পাঠাও-এ গো-জ্যাক বিনিয়োগ করলে ইন্দোনেশীয় প্রতিষ্ঠানটি এমন আরেকটি জনবহুল বাজারে প্রবেশ করতে পারবে, এই খাতের পর্যবেক্ষকরা এমনটাই মত দিচ্ছেন বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। এতে আরও বলা হয়, চীনা বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান টেনসেন্ট পাঠাও-এ গো-জ্যাক এর বিনিয়োগের বিষয়ে আগ্রহী ছিল। গো-জ্যাক এর বিনিয়োগকারীদের মধ্যে টেনসেন্ট একটি।
২০১৬ সালের ২২ নভেম্বর ঢাকায় ব্যক্তিগত যানবাহন দিয়ে যাত্রীসেবা দেওয়া শুরু করে মোবাইল অ্যাপভিত্তিক রাইড শেয়ারিং সেবাদাতা মার্কিন প্রতিষ্ঠান উবার। বর্তমানে উবার, পাঠাও ছাড়া এ খাতে সেবা দিচ্ছে স্যাম আর মুভসহ আরও কিছু প্রতিষ্ঠান।
আরও খবর-