এ পরিষেবা অন্যদের সঙ্গে বিভিন্ন ফাইল শেয়ার করতে বা ভাগ করে নিতে, বিভিন্ন নথিতে সহযোগিতা করতে এবং ‘ফাইন্ড মাই ফোন’ ফিচারের মাধ্যমে চুরি যাওয়া বা হারিয়ে যাওয়া ফোন শনাক্ত করতেও সাহায্য করে।
টুইটারের আনা নতুন পরিবর্তনের সবচেয়ে বড় অংশ হচ্ছে নিপীড়নমূলক আচরণ, নিজের ক্ষতি করা, স্প্যাম বা এ জাতীয় আচরণ, সহিংস ছবি বা ভিডিও আর প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট নিষিদ্ধ করা।
এ নিয়ে ক্ষুদ্ধ টুইটার ব্যবহারকারীরা এই পদক্ষেপের বিরুদ্ধে পোস্ট দিয়েছেন বলে উল্লেখ করা হয়েছে আইএএনএস-এর প্রতিবেদনে।
এক ব্যবহারকারী তার টুইটে বলেন, “আপনি যদি #বাইসেক্সুয়াল লিখে সার্চ করেন আর ছবি বা সংবাদগুলোয় ক্লিক করেন তবে কোনো ফলাফল পাবেন না। এটি ‘বাই-ইরেজার’। টুইটার এটিই করেছে। আমরা আছি।”
সর্বশেষ এই বিতর্কের প্রতিক্রিয়ার জবাবে টুইটারের পক্ষ থেকে বলা হয়, “আমরা নির্দিষ্ট কিছু শব্দের ক্ষেত্রে সার্চ রেজাল্টে একটি ত্রুটি শনাক্ত করে পেরেছি। আমরা এর জন্য ক্ষমাপ্রার্থী। আমরা এটি দ্রুত সমাধানে কাজ করছি।”