গবেষণায় বলা হয়, সেলফোন রয়েছে এমন শিশুরা সাইবার হয়রানির শিকার হওয়ার সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে আছে, বিশেষত তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা। গবেষকরা বলেন, সামাজিক মাধ্যম ও টেক্সটিংয়ে অব্যাহত অ্যাকসেস অনলাইন যোগাযোগ বাড়ায়। এর ফলে বন্ধুদের সঙ্গে ইতিবাচক ও নেতিবাচক দুই দিকেই সম্পৃক্ত হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে।
যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস-এর ব্রিজওয়াটার স্টেট ইউনিভার্সিটি-এর এলিজাবেথ কে ইংল্যান্ডার বলেন, “মা-বাবারা অনেক সময় তাদের শিশুদের একটি সেলফোন দেওয়ার উপকারিতা নিয়ে বলে থাকেন, কিন্তু আমাদের গবেষণা বলে কমবয়সী শিশুদের এ ধরনের ডিভাইস অপ্রত্যাশিত ঝুঁকিতেও ফেলতে পারে।”
এই গবেষণার জন্য গবেষকরা তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির ৪৫৮৪ জন শিক্ষার্থীকে নিয়ে জরিপ চালান। তৃতীয় শ্রেণির সব শিক্ষার্থীর মধ্যে ৪৯.৬ শতাংশ শিক্ষার্থী সেলফোন ব্যবহারের কথা জানিয়েছে। সব মিলিয়ে সাড়ে নয় শতাংশ শিক্ষার্থী সাইবার হয়রানির শিকার হয়েছে বলে অভিযোগ তুলেছে।