বর্তমানে শহরটিতে উবার-এর কম খরচের সেবা উবারএক্স চলছে। এই সেবার অধীনে হওয়া মোট যাত্রার প্রায় অর্ধেকই পরিবেশবান্ধব যানবাহন দিয়ে হয়েছে দাবি প্রতিষ্ঠানটির। উবারএক্স সেবায় গ্রাহকদের স্মার্টফোনের মাধ্যমে যাত্রা বুকিং দিয়ে রাখার ব্যবস্থা রয়েছে।
রয়টার্স-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক মাসগুলোতে কয়েকটি গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান তাদের নতুন গাড়িগুলোকে বৈদ্যুতিক করতে বড় পরিসরে পদক্ষেপ নিচ্ছে।
২০৪০ সাল থেকে সব ধরনের পেট্রোল আর ডিজেলচালিত গাড়ি বিক্রি নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে যুক্তরাজ্য। এর আগে একই ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বলেছে ফ্রান্স আর মাদ্রিদ, মেক্সিকো সিটি ও এথেন্স-এর মতো শহরগুলো।
বর্তমানে লন্ডনে উবারের অধীনে ৪০ হাজার চালক রয়েছে। উবারএক্স-এর বৈদ্যুতিক বা হাইব্রিড গাড়ির মডেল ২০২২ সালের মধ্যে পুরো যুক্তরাজ্য জুড়ে আনা পরিকল্পনাও প্রকাশ করেছে তারা।
যুক্তরাজ্যের শহরগুলোতে উবার-এর প্রধান হিসেবে থাকা ফ্রেড জোনস বলেন, “বায়ু দূষণ একটি ক্রমবর্ধমান সমস্যা আর আমরা এ ধরনের সমস্যা লড়াইয়ে বড় পরিকল্পনার মাধ্যমে আমাদের দায়িত্ব পালনে অঙ্গীকারবদ্ধ।”