সংস্থাটির পক্ষ থেকে বলা হয়, নিয়মিত এক নিরাপত্তা যাচাইয়ে দেখা গেছে ইউজারনেইম ও ইমেইল অ্যাড্রেসের ডেটাবেইস প্রকাশ্যে অ্যাকসেস করার মতো অবস্থায় চলে গেছে।
এই সাইটটিতে নিবন্ধিত ব্যবহারকারীরা বিভিন্ন সরকারী বিভাগ থেকে প্রকাশিত তথ্য ব্রাউজ করতে পারেন।
এই ফাঁসের ঘটনা দেশটির তথ্য কমিশনারকে জানিয়েছে জিডিএস। সংস্থাটির এক মুখপাত্র বিবিসিকে বলেন, শুধু ওই সাইটের অ্যাকাউন্টগুলোই এই লঙ্ঘনের শিকার হয়েছে আর অন্যান্য সরকারি সাইটে আলাদা অ্যাকাউন্ট দিয়ে নিবন্ধিত ব্যবহারকারীরা আক্রান্ত হননি। শুধু ইমেইল অ্যাড্রেস, ইউজারনেইম ও হ্যাশড পাসওয়ার্ড ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে, নাম বা বাসার ঠিকানার মতো কোনো ব্যক্তিগত তথ্য নয়। হ্যাশড পাসওয়ার্ড সাধারণত সাইবার অপরাধীদের ব্যবহারের জন্য কম উপযোগী।
পূর্ব সতর্কতার অংশ হিসেবে সাইটটিতে পরের বার লগইন করার সময় সব ব্যবহারকারীকে তাদের পাসওয়ার্ড বদল করতে হবে। কেউ যদি এই সাইটের পাসওয়ার্ড অন্য কোনো ওয়েব সেবায় ব্যবহার করে থাকেন, তবে ওই পাসওয়ার্ডও বদলাতে হবে বলে পরামর্শ দিয়েছে জিডিএস।
কোনো তথ্য অপব্যবহারের কোনো প্রমাণ এখনও পাওয়া যায়নি বলে দাবি সংস্থাটির।