এই পরীক্ষায় এত বেশি প্রতিযোগিতা হয় যে, অনেক শিক্ষার্থীই অসাধু উপায় অবলম্বন করে থাকে, বলা হয়েছে রয়টার্স-এর প্রতিবেদনে। কয়েক বছর ধরে এ পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীরা ইরেজার, বেল্ট আর ঘড়ির সঙ্গে নকল সহায়ক ডিভাইস ব্যবহার করছেন। কেউ কেউ ছোট ‘ইয়ারপিস’ ব্যবহার করেন, যা দিয়ে পরীক্ষার হলের বাইরে থাকা কারও সঙ্গে যোগাযোগ করে সহায়তা নেওয়া হয়।
চলতি বছর পরীক্ষার হলগুলোতে মেটাল ডিটেকটর, ফেসিয়াল ও ফিঙ্গারপ্রিন্ট রিকগনিশন প্রযুক্তি, সেলফোন-সিগন্যাল ব্লকার, ওয়্যারলেস ডিটেকটর ও এমনকি ড্রোন প্রযুক্তিও ব্যবহার করা হচ্ছে।
মঙ্গলবার এ পরীক্ষা শুরু হওয়ার আগে, দেশব্যাপী ৫২ জনকে আটক করেছে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনী। অসাধু উপায় অবল্মবনকারী ও তাদের সহায়কদের সাত বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
রয়টার্স-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, চীনে গণিত আর ইংরেজির মতো যেসব বিষয়ে বহুনির্বাচনী প্রশ্ন রয়েছে, সেগুলোতে নকল খুবই প্রচলিত বিষয়। তবে, রচনা লেখার মতো বিষয়গুলোতে নকল করা কিছুট কঠিন হয়ে পড়ে। দেশটির প্রদেশগুলোতে ভিন্ন ভিন্ন বিষয়ে রচনা লিখতে দেওয়া হয়।