দেশটির এক সরকারি মুখপাত্র দাবী করেন পরীক্ষার প্রশ্নপত্র যাতে অনলাইনে ফাঁস না হয় সে কারণেই ইন্টারনেট বন্ধ করেছে তারা, বলা হয়েছে বিবিসি-এর প্রতিবেদনে।
ইথিওপিয়া’র অফিস ফর গভর্নমেন্ট কমিউনিকেশনস অ্যাফেয়ার্স-এর কর্মকর্তা মোহাম্মাদ সেইদ বলেন, “আগের বছর যেমন প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়েছিল তার যেন পুনরাবৃত্তি না ঘটে সে কারণেই ইন্টারনেট বন্ধ করা হয়েছে।”
২০১৬ ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন অনলাইনে পোস্ট করার পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ করে দেয় দেশটি। পরবর্তীতে সরকারের এমন কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন তোলেন অনেকে।
“৮ জুন শেষ হতে যাওয়া পরীক্ষা নিয়ে আমরা সক্রিয় হচ্ছি। আমরা চাই আমাদের ছাত্ররা মনযোগী হোক এবং এর মাধ্যমে যে মানসিক চাপ ও বিভ্রান্তি আসে তার থেকে দূরে থাকুক,” বলেন সেইদ।
তিনি দাবী করেন শুধু সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম বন্ধ করা হয়েছে। কিন্তু দেশটির সূত্র বিবিসি-কে জানায় দেশটিতে বিস্তৃত পরিসরে ইন্টারনেট সেবায় ব্যাঘাত ঘটেছে। মোবাইল এবং ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট দু’টোতেই সমস্যা দেখা গিয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়।
আগের বছর অক্টোবর থেকেই দেশটিতে সরকার বিরোধী অন্দোলন প্রতিহত করতে জরুরী অবস্থা চলে আসছে।