বিটকয়েন-এর পেছনে ভিত্তি হিসেবে কাজ করা প্রযুক্তি হচ্ছে ব্লকচেইন। এটি একটি বৈদ্যুতিক লেনদেন প্রক্রিয়া হিসেবে কাজ করে। সেইসঙ্গে এই ব্যবস্থায় সব পক্ষকে একটি নিরাপদ নেটওয়ার্কে লেনদেনবিষয়ক তথ্য দেখার সুযোগ দেয়। এ ক্ষেত্রে কোনো তৃতীয় পক্ষের যাচাইয়ের দরকার হয় না।
রয়টার্স -এর প্রতিবেদনে বলা হয়, বিটস্ট্যাম্প প্লাটফর্মে প্রতি বিটকয়েনের মূল্য ২৪০৯ ডলার হয়ে রেকর্ড করে, যা এর আগের ২৩৬৩ ডলার থেকে ৪.৩ শতাংশ বেশি। চলতি বছর এখন পর্যন্ত বিটকয়েনের দাম দ্বিগুণ হয়েছে।
বিটকয়েনের এমন আধিপত্যের অন্যতম কারণ হচ্ছে অসাধু অনলাইন আন্ডারওয়ার্ল্ড- মত প্রযুক্তিবিদ ও অপরাধ বিশেষজ্ঞদের।
সাম্প্রতিককালে বিটকয়েনের দাম বাড়ার আরেকটি বড় কারণ হচ্ছে ‘ইনিশিয়াল কয়েন অফারিংস’ বা আইসিও-এর জন্য ডিজিটাল মুদ্রার চাহিদা বেড়ে যাওয়া। আইসিও-এর মাধ্যমে ব্লকচেইন স্টার্টআপগুলো অর্থ সংগ্রহে সরাসরি তাদের টোকেন বিক্রি করতে পারে, আর এক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানগুলোকে কোনো নীতিনির্ধারণী পর্যবেক্ষণের মধ্য দিয়ে যেতে হয় না।
মঙ্গলবার বিনিয়োগ ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান ডাবললাইন ক্যাপিটালের প্রধান নির্বাহী জেফ্রি গান্ডলাক বলেন, “শেষ দুই মাসে বিটকয়েনের মূল্য একশ’ শতাংশ বেড়ে গেছে।”