পুলিশের এক কর্মকর্তা রয়টার্স-কে জানান, তারা স্যামসাং লাইফের ওই ভবনে সন্ধান চালান। দুপুর ১.৩৮ মিনিটে ওই অভিযান শেষে তারা কোনো বিস্ফোরক পাননি বলে জানিয়েছেন।
এই ভবনের ভিতরে বিস্ফোরক আছে এমন খবরে শুক্রবার সকালে ভবন থেকে সবাইকে বের করে দেওয়া হয়।
চলতি বছর ফেব্রুয়ারিতে অগ্নিঝুঁকি থাকা ত্রুটিপূর্ণ ব্যাটারির কারণে আগুন লাগে স্যামসাং কারখানায়। স্যামসাং গ্যালাক্সি নোট ৭-এর ব্যাটারি সরবরাহকারী স্যামসাং এসডিআই-এর ওই কারখানায় আগুন নেভাতে দরকার হয় ১১০ জন অগ্নিনির্বাপক কর্মী আর ১৯টি ফায়ার সার্ভিস-এর ট্রাক।
ওই কারখানার বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য ব্যবহৃত হত এমন একটি জায়গায় আগুনের সূত্রপাত ঘটে, এই বর্জ্যের মধ্যে ত্রুটিপূর্ণ ব্যাটারিও রয়েছে- এমন খবর প্রকাশ করে ব্রিটিশ দৈনিক গার্ডিয়ান।
সে সময় চীনা মাইক্রোব্লগিং সাইট সিনা উইবো-তে তিয়ানিজিন-এর অগ্নিনির্বাপক বিভাগ থেকে বলা হয়, “যে বস্তু থেকে আগুন লাগে তা হচ্ছে উৎপাদন কাজের জায়গায় থাকা লিথিয়াম ব্যাটারি আর কিছু অর্ধ প্রস্তুত পণ্য।”