শিক্ষার্থীদের সংবাদপত্র প্লেইনসম্যান-কে তিনি বলেন, “এ ক্ষেত্রে যদি পরিবর্তন না হয়, তবে যুক্তরাষ্ট্র প্রযুক্তি খাতে তাদের শীর্ষস্থান হারাবে। নারীরা কর্মখাতের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। যদি এসটিইএম-সংক্রান্ত খাতে নারীদের কম প্রতিনিধিত্ব অব্যাহত থাকে, তাহলে যুক্তরাষ্ট্রে যথেষ্ট উদ্ভাবন হবে না। এটি খুব সাধারণ একটি বিষয়।”
বৈচিত্র্য “খুবই গুরুত্বপূর্ণ” বলে মন্তব্য করেন কুক। সেই সঙ্গে প্রযুক্তি খাতের সবচেয়ে উচ্চ পদস্থ সমকামী কর্মকর্তা হিসেবে নিজের প্লাটফর্ম নিয়েও বলেছেন কুক, বলা হয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনবিসি’র প্রতিবেদনে।
কুক বলেন, “প্রত্যেকেই একই মানবাধিকার পাওয়ার যোগ্যতা রাখে। আমি কাউকে বিশেষ অধিকার নিয়ে বলতে শুনিনা, শুধু একই অধিকারের কথা হয়। আমি মনে করি শুধু সমকামী সম্প্রদায়েই নয় সব সম্প্রদায়ের জন্যই এটি সত্য।”
চলতি বছর উবার-এ যৌন হয়রানির মতো বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নানা ঘটনায় সিলিকন ভ্যালিতে বৈচিত্র্য-সংক্রান্ত বিষয় মাথাচাড়া দিয়ে উঠে।
কৃষ্ণাঙ্গ প্রধান কলেজ আর বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে লাখ লাখ ডলার অর্থ সমর্থনের অঙ্গীকার করেছে অ্যাপল। সেই সঙ্গে গ্রেইস হপার সেলিব্রেশন অফ উইমেন ইন কম্পিউটিং, ন্যাশনাল সেন্টার ফর উইমেন অ্যান্ড ইনফরমেশন আর ন্যাশনাল সোসাইটি অফ ব্ল্যাক ইঞ্জিনিয়ারস-এ অর্থ সমর্থন দেয় প্রতিষ্ঠানটি।
২০১৬ সালের জুনের হিসাব অনুযায়ী অ্যাপলের ৩২ শতাংশ কর্মী নারী আর ২২ শতাংশ সংখ্যালঘু।