বাবার কাজ নিয়ে আলোচনার পর গুগলে কাজ করার সিদ্ধান্ত নেন তিনি, আর ‘ডিয়ার গুগল বস’ দিয়ে শুরু করেন এই চিঠি লেখা।
বাবাকে বড়দিনের চিঠি লেখার পর এটিই ব্রিজওয়াটার-এর লেখা দ্বিতীয় চিঠি, জানিয়েছে বিবিসি।
তার বাবা অ্যান্ডি বলেন, এটি করতে গিয়ে “সে তার অনেক সময় ব্যয় করে।” ব্রিজওয়াটার-কে নিরাশ করেননি গুগল প্রধান, তিনি তাকে কঠোর পরিশ্রম করতে বলেন আর তার স্বপ্নগুলোর দিকে ছুটতে পরামর্শ দেন।
যুক্তরাজ্যের হেয়ারফোর্ড-এর একজন বিক্রয় ব্যবস্থাপক অ্যান্ডি বলেন, “এমন ঘটনায় আমরা খুবই অবাক হয়েছি। তবে আমার মনে হয় না ক্লো এই জবাব পাওয়ার তাৎপর্য বুঝতে পেরেছে।”
তিনি আরও বলেন, “সে বিশাল উদ্যোগী মনোভাব পেয়েছে। নার্সারিতে পড়ার সময় থেকেই স্কুলের রিপোর্টে সব সময় তাকে মেধাবী, কঠোর পরিশ্রমী ও বিনয়ী বলা হয়। তাকে নিয়ে আমরা খুবই গর্বিত আর তার ছোট বোনও (পাঁচ বছর বয়সী হোলি) একই রকম।”
“আমি মনে করি তুমি কাজ করা চালিয়ে যাও আর তোমার স্বপ্নের পেছনে ছুটতে থাক, তুমি তোমার মনে যা ঠিক করে রাখবে সবই অর্জন করতে পারবে-- গুগলে কাজ করা থেকে অলিম্পিকে সাঁতারে অংশ নেওয়া পর্যন্ত।”
“তুমি যখন স্কুল জীবন শেষ করবে, তখন তোমার চাকরির আবেদন পাওয়ার আশায় থাকব!”
“তুমি এবং তোমার পরিবারের সবার প্রতি শুভকামনা।”
গুগলের চাকরি ছাড়াও ঠিতিতে ব্রিজওয়াটার কোনো চকলেট কারখানায় চাকরি ও অলিম্পিক সাঁতারে অংশ নিতে আগ্রহের কথা জানায়।