এর মাধ্যমে অভিবাসন নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প-এর বিতর্কিত নির্বাহী আদেশের বিরুদ্ধে নিজের শক্ত অবস্থান আবারও তুলে ধরলেন কুক, বলা হয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনবিসি’র প্রতিবেদনে।
জানুয়ারিতে সাতটি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ সাময়িকভাবে নিষিদ্ধ করে এক নির্বাহী আদেশ দেন ট্রাম্প। পরবর্তীতে মার্কিন আদালতগুলোতে এই আদেশ স্থগিত হয়ে যায়।
স্কটল্যান্ড-এর ইউনিভার্সিটি অফ গ্লাসগো-তে একদল শিক্ষার্থীর সঙ্গে এই নিষেধাজ্ঞায় অ্যাপল কর্মীদের ও পুরো দেশের উপর কী প্রভাব পড়বে তা নিয়ে কথা বলেন কুক। সেখানে তাকে সম্মানসূচক ‘ডক্টরেট অফ সায়েন্স’ দেওয়া হয়।
তিনি বলেন, “যদি আমরা না দাঁড়াই আর কিছু না বলি, এতে মনে হবে আমরা যেন সম্মতি দিচ্ছি।”
“অ্যাপল অভিবাসন ছাড়া টকবে না। এটি আমাদের জন্য একটি বড় বিষয়… আমরা এটি নিয়ে দাঁড়িয়েছি, আমরা চুপ করে বসে নই।”
তিনি বলেন, “আমি ব্যাক্তিগতভাবে বিশ্বাস করি গৃহযুদ্ধে পালিয়ে আসা মানুষদের গ্রহণ করতে সম্পদশালী দেশগুলোর দায়বদ্ধতা আছে।”
“এটাও যুক্তিসঙ্গত যে মানুষ বলবে আমরা আজ আমাদের দেশে থাকা মানুষের জন্যই যথেষ্ট কিছু করতে পারিনি। আর আমি মনে করি এটাও সত্য। আমি শুধু মনে করি না যে এটা কোনো বাণিজ্য, একটার জন্য অন্যটা। আমি মনে করি যুক্তরাষ্ট্র দুটোই করতে পারে।”
ট্রাম্পের অভিবাসন আদেশের পর থেকেই এর বিরুদ্ধে বলে আসছেন অ্যাপল প্রধান।