আগের বছরের অক্টোবরে উডুক্কু গাড়িতে প্রতিষ্ঠানের আগ্রহের ‘সাদা খসড়া’ প্রকাশ করে প্রতিষ্ঠানটি। তাদের তৈরি যানটি উল্লম্বভাবে ওঠানামা করবে বলে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, তথ্য বিবিসি-এর।
প্রতিষ্ঠানে মুরে’র যোগদানকে স্বাগত জানিয়েছে উবার। প্রতিষ্ঠানটির ‘বর্ধমান ভিটিওএল (উল্লম্বভাবে ওঠানামা) ইকোসিস্টেম’ উন্নয়নে দায়িত্ব পালন করবেন তিনি।
ইতোমধ্যেই স্বচালিত গাড়ির জন্য ভলভো এবং ডাইমলার-এর সঙ্গে অংশীদারিত্বে বিনিয়োগ করছে উবার। এবার ঊডুক্কু গাড়ি তৈরিতেও মনযোগ দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
প্রতিষ্ঠানের সাদা খসড়ায় বলা হয়, “শহরের যোগাযোগ ব্যবস্থায় আমূল উন্নয়নের মাধ্যমে এভিয়েশনের চাহিদা অনুযায়ী মানুষকে তাদের প্রতিদিনের যাত্রার সময় ফিরিয়ে দেওয়া যেতে পারে।”
এতে আরও বলা হয়, “বাড়ির ছাদের মতো শহরের সীমিত ভূমিকে আরও কার্যকরভাবে ব্যবহার করা, ভুমিতে যাতায়াতের ঝামেলা কমাতে শহরের আকাশযান ব্যবস্থা ত্রিমাত্রিক এয়ারস্পেস ব্যবহার করবে।”
নাসাতে থাকাকালীন একই ধরনের উডুক্কু যানের সাদা খসড়া প্রকাশ করেছিলেন মুরে। আর সম্ভবত সে কারণেই এই প্রকল্পে তাকে নিয়োগ দিয়েছে উবার।
মুরে বলেন, বৈদ্যুতিক প্রোপালশন সিস্টেম আকাশযানের জন্য “সম্ভাব্য গেইমচেঞ্জিং প্রযুক্তি”। এখানে একমাত্র চ্যালেঞ্জ হল বর্তমান ব্যাটারির স্টোরেজ।
উবার ছাড়াও উডুক্কু গাড়ির প্রকল্পে কাজ করছে স্লোভাকিয়ান প্রতিষ্ঠান ‘অ্যারোমবিল’। ইতোমধ্যেই তাদের কার্যকরী প্রটোটাইপ দেখিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। এ বছরই গাড়িটি বাজারে ছাড়ার কথা রয়েছে অ্যারোমবিল-এর।