এর মাধ্যমে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে মার্কিন শেয়ারবাজারে যাত্রা শুরু করা সবচেয়ে বড় প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ক্যালিফোর্নিয়াভিত্তিক এই প্রতিষ্ঠানটি অন্যতম। আগের বিনিয়োগের উপর ভিত্তি করে করা হিসাবে প্রতিষ্ঠানটির বাজারমূল্য দুই থেকে আড়াই হাজার কোটি ডলার হতে পারে বলে জানিয়েছে বিবিসি।
২০১১ প্রতিষ্ঠানটি যখন যাত্রা শুরু করে তখনও ২৬ বছর বয়সী সহ-প্রতিষ্ঠাতা ইভান স্পিগেল বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি পার হননি।
প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, বর্তমানে দৈনিক প্রায় ১৬ কোটি ব্যবহারকারী প্রতিষ্ঠানটির সেবা ব্যবহার করছেন। ২০১৬ সালে তাদের মোট আয় প্রায় ছয়শ’ শতাংশ বেড়ে গিয়ে ৪০ কোটি ৪০ লাখ ডলার হয়। কিন্তু সে বছর প্রতিষ্ঠানটি লাভের মুখ দেখেনি, ক্ষতির পরিমাণ ছিল ৫১ কোটি ৫০ লাখ ডলার হয়।
বিপনণ আর গবেষণায় বড় অংকের খরচ স্ন্যাপ-কে এই ক্ষতির মুখে ঢেলে দেয়, বলা হয়েছে বিবিসি’র প্রতিবেদনে। ২০১৫ সালে প্রতিষ্ঠানটির ক্ষতির অংকটা ছিল ৩৭ কোটি ৩০ লাখ ডলার।
শেয়ারবাজারে দাখিল করা নথিতে স্ন্যাপ-এর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা “ভবিষ্যতে লাভ অর্জন” করার আশা করছে। আবার “হয়তো কখনও লাভ আসবে না বা তা ধরে রাখা যাবে না”, এমনটাও মাথায় আছে তাদের।
স্ন্যাপ-এর আইপিও পরিচালনা করবে মার্কিন দুই বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান মরগান স্ট্যানলি ও গোল্ডম্যান স্যাকস।