ট্রাম্প-এর অভিবাসন আদেশ “দেশের চ্যালেঞ্জগুলো শনাক্তকরণে সর্বোত্তম উপায় নয়” বলেই মন্তব্য করেছেন মাস্ক। এটি ‘যুক্তরাষ্ট্র সমর্থক’ এবং ‘কোনো ভুলও করেননি’ এমন লোকদেরও ক্ষতিগ্রস্থ করছে আর তারা “বহিষ্কৃত হওয়া তাদের প্রাপ্য নয়” বলেও উল্লেখ করেন তিনি। মাস্ক-এর এমন বিবৃতিকে ‘কূটনৈতিক বক্তব্য’ হিসেবে বিবেচিত করেছে ব্যবসা-বাণিজ্যবিষিয়ক মার্কিন সাইট বিজনেস ইনসাইডার।
মাস্ক-এর আগে অ্যাপল প্রধান টিম কুক, মাইক্রোসফট প্রধান নির্বাহী সাত্যিয়া নাদেলা, ফেইসবুক প্রধান মার্ক জাকারবার্গ, গুগল প্রধান সুন্দার পিচাই ও উবার প্রধান ট্রাভিস কালানিকসহ অন্যান্য প্রযুক্তি নেতারা এই নির্বাহী আদেশ নিয়ে নিজেদের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। কিন্তু ট্রাভিস কালানিক আর ইলন মাস্ক ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে যুক্ত হওয়ায় তাদের মন্তব্য আলাদা গুরুত্ব বহন করে বলে মত দিয়েছে সাইটটি।
অর্থনৈতিক উপদেষ্টা দল ছাড়াও ট্রাম্প-এর ‘ম্যানুফ্যাকচারিং জবস ইনিশিয়েটিভ’-এও রয়েছেন বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলা ও সৌরশক্তি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান সোলারসিটি’র প্রধান মাস্ক।
মার্কিন সাইটটির প্রতিবেদন অনুযায়ী, কালানিক আর মাস্ক- দুজনেই এই নির্বাহী আদেশের বিরুদ্ধে কড়া কোনো কথা বলা এড়িয়ে গেছেন।