যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন আর তারকাদের সাক্ষাৎকার প্রচারের কারণেই এই সাফল্য এসেছে বলে বুধবার জানিয়েছে দৈনিকটি।
২০১৫ সালে অগাস্টে ফেইসবুক সরাসরি ভিডিও সম্প্রচারের সেবা চালু করে। এই প্লাটফর্ম ব্যবহার করে নিউ ইয়র্ক টাইমস কী পরিমাণ আয় করেছে তা এখনও স্পষ্ট নয় বলে জানিয়েছে রয়টার্স।
কয়েকটি গণমাধ্যম জানিয়েছে, ফেইসবুক নির্দিষ্ট কিছু প্রতিষ্ঠানকে ২০১৬ সালের মার্চ থেকে ২০১৭ সালে মার্চ পর্যন্ত লাইভ ভিডিও তৈরিতে অর্থ পরিশোধ করছে। এই এক বছর মেয়াদে নিউ ইয়র্ক টাইমস ৩০ লাখ ডলার পেয়েছে বলে জানিয়েছে আরেক মার্কিন দৈনিক ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল। এই তথ্য বা কোনো আর্থিক তথ্য নিয়ে মন্তব্য করতে নিউ ইয়র্ক টাইমস-এর মুখপাত্র অস্বীকৃতি প্রকাশ করেছেন বলে জানিয়েছে রয়টার্স।
অন্যদিকে, ‘তুলনামূলক কম সংখ্যক প্রতিষ্ঠানকে’ ভিডিও তৈরিতে ‘সাময়িকভাবে আর্থিক সমর্থন’ দেওয়ার কথা স্বীকার করেছেন ফেইসবুকের একজন মুখপাত্র।
চলতি মাসের শুরুতে ১০ কোটি দর্শকের মাইলফলক স্পর্শের কথা জানিয়েছে টাইমস। ওয়াশিংটন পোস্টসহ অন্যান্য প্রকাশকদের তুলনায় তাদের অবস্থান কোথায় তা নিয়ে কোনো অংক পাওয়া যায়নি।
অনেক বড় মার্কিন মিডিয়া প্রতিষ্ঠানের জন্যই ডিজিটাল গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে, বিশেষ করে নিউ ইয়র্ক টাইমস-এর জন্য। প্রতিষ্ঠানটির প্রিন্ট মিডিয়ার বিজ্ঞাপনী আয় পড়ে যাচ্ছে। সর্বশেষ প্রান্তিকে প্রিন্ট মিডিয়া খাতে এর আয় ২০১৫ সালের তুলনায় ১৮.৫ শতাংশ কমে যায়। অন্যদিকে, একই সময়ে ডিজিটাল বিজ্ঞাপনী আয় বেড়েছে ২১.৪ শতাংশ।