রয়টার্স জানিয়েছে, এই বিনিয়োগের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠান দু’টির অংশীদারিত্ব আরও পোক্ত হবে। প্যানাসনিক-এর এই বিনিয়োগে ফটোভলাটিক (পিভি) সেল (সৌর কোষ) এবং মডিউল তৈরিতে টেসলা-কে সহায়তা করবে।
ইতোমধ্যেই প্যানাসনিকের সঙ্গে টেসলার ‘মজবুত অংশীদারিত্ব’ রয়েছে। ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠানটিতে তিন কোটি মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করে প্যানাসনিক। আর ২০১৭ সালে টেসলার মডেল এস এবং মডেল এক্স গাড়ির জন্য ১৮০ কোটি ব্যাটারি সরবরাহের চুক্তি রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির।
সাম্প্রতিক সময়ে গ্রাহকের জন্য ইলেক্ট্রনিক পণ্য তৈরি থেকে সরে অটোমোটিভ যন্ত্রের দিকে ঝুঁকছে। আর সে কারণেই নিউ ইয়র্কের বাফেলোতে টেসলা কারখানায় বিনিয়োগ করছে প্যানাসনিক।
চুক্তির অংশ হিসেবে প্যানাসনিক থেকে দীর্ঘ সময়ের জন্য পণ্য কেনার অঙ্গীকার করছে টেসলা। এ ছাড়া টেসলার কারখানা এবং স্থাপত্য নির্মাণেও কাজ করবে প্যানাসনিক।
মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, দুই প্রতিষ্ঠান বলছে সামনের বছর গ্রীষ্মে পিভি মডিউল তৈরির কাজ শুরু করার পরিকল্পনা রয়েছে। আর ২০১৯ সালের মধ্যে উৎপাদন এক গিগাওয়াটে উন্নীত করার কথাও বলা হচ্ছে।
চলতি বছরের অক্টোবরে সৌর কোষ উৎপাদনের জন্য প্যানাসনিক-এর সঙ্গে অংশীদারিত্ব করে টেসলা।