এ গবেষণার জন্য ইউরোপের নয়টি দেশ থেকে ৪৩৩৯ জনের ডেটা পরীক্ষা করে দেখেছেন গবেষকরা, যেখানে মোটামুটি অর্ধেক নারী ও অর্ধেক পুরুষ।
সিকিউরিটিজ অ্যান্ড ফিউচার কমিশন জানায়, শেষ ১২ মাসে ১৬টি ঘটনায় ১০ কোটি ডলারের অননুমোদিত লেনদেনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এসব ঘটনায় কর্মকর্তাদের জড়িত থাকার অভিযোগও রয়েছে। এই ঘটনাগুলো বর্তমানে পুলিশ তদন্ত করছে, জানিয়েছে রয়টার্স।
ব্রোকারদের এই ঘটনাগুলো যাচাই করা উচিৎ ও সাইবার আক্রমণ ঠেকাতে নিয়ন্ত্রণ উন্নত করা আর ভবিষ্যতের অননুমোদিত লেনদেন ঠেকাতে সন্দেহভাজন কার্যক্রম দেখলে তা নিয়ে গ্রাহকদের সতর্ক করা উচিৎ বলে মত দিয়েছে ব্রোকাররা।
এর আগে ডেটা লঙ্ঘনের খবর বিনিয়োগকারী ও জনগণকে ঠিকভাবে জানানো হয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখতে, ইয়াহু'র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান ইউএস সিকিরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)-এর তদন্তের মুখে পড়া উচিত, এমন মত প্রকাশ এসইসি প্রধান ম্যারি জো হোয়াইট-কে চিঠি লিখেছিলেন মার্কিন সিনেটর মার্ক ওয়ার্নার।