মার্কিন প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, এমন কোনো পদক্ষেপ নেওয়া উচিৎ তা ট্রাম্প প্রশাসন ‘মনে করিয়ে দিয়েছে’।
বিবিসি জানিয়েছে, এই প্রতিষ্ঠানটি প্রতি সপ্তাহে ৩০ কোটি ওয়েবসাইট সংরক্ষণের জন্য জমা করে। কিন্তু তারা “বড় নীতিমালার মুখে পড়তে পারে”-এমন অবস্থার জন্য প্রস্তুত হচ্ছে বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। তবে, কানাডায় কপি সংরক্ষণের ফলে ‘লাখ লাখ’ ডলার অর্থ খরচ হবে বলেও স্বীকার করেছে তারা।
ইন্টারনেট আর্কাইভ ওয়েবসাইট, বই, অডিও আর সফটওয়্যারের একটি বিশাল সংগ্রহশালা। এটি বিনামূল্যে ব্রাউজ করা যায়। শেষ ২০ বছরে কোনো ওয়েবসাইটে কী কী ছিল বা কী বদলেছে তা এতে দেখা যায়।
নিজেদের সংগ্রহে থাকা “সাংস্কৃতিক কনটেন্ট নিরাপদ, গোপন আর স্থায়ীভাবে অ্যাকসেস করার মতো অবস্থায়” রাখতে চায় এই অলাভজনক সংস্থা।
নতুন এই পদক্ষেপের ফলে “কেউ কখনও অতীতের কিছু বদলাতে পারবে না” বলে দাবি প্রতিষ্ঠানটির। যদিও এই ডেটাবেইস থেকে ওয়েবসাইট মালিকদের তাদের পেইজ সরানোর সুযোগ দেয় প্রতিষ্ঠানটি।