সিএনএন জানিয়েছে, অ্যাকাউন্ট বন্ধের পর প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হয় অ্যাকাউন্ট হ্যাক করা হয়েছে অথবা অনেক গ্রাহকের অভিযোগের প্রেক্ষিতে এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে গিয়েছে। তবে, অ্যাকাউন্ট ফিরে পাবার পর ডরসি এক টুইট বার্তায় জানান তার অ্যাকাউন্ট বাতিলের ঘটনাটি ছিল একটি “অভ্যন্তরীন ভুল”।
টুইটার প্রধানের এমন বক্তব্যে চটেছেন অনেক টুইটার গ্রাহক। তারা জানতে চায় এর আগে এমন ভুলের কারণে কতজন নিয়মিত গ্রাহকের অ্যাকাউন্ট বাতিল করা হয়েছে।
ঠিক কিভাবে বা কী কারণে তার অ্যাকাউন্ট সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে যায় সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানায়নি টুইটার। অ্যাকাউন্ট ফিরে পাওয়ার পর এটির কিছু অংশ আগের অবস্থায় আসতে সময় নিচ্ছে বলেও জানানো হয়।
এ ছাড়াও অ্যাাকাউন্ট অনলাইনে আসার পর ডরসি-এর অনুসারির সংখ্যা ৩৯ লাখ থেকে নেমে ১৪৫ দেখানো হয়। পরবর্তীতে অবশ্য সেটি আবার ৩৮ লাখে পৌঁছায়।
চলতি বছরে খারাপ সময়ের মধ্য দিয়েই যাচ্ছে টুইটার। বছরের শুরু থেকে প্রতিষ্ঠানের শেয়ার মূল্য কমেছে ২০ শতাংশ। এরই মধ্যে ডরসি-র অ্যাকাউন্ট বাতিল করে নতুন সমালোচনার সৃষ্টি করেছে প্রতিষ্ঠানটি।