এক্ষেত্রে আইফোন বা মার্কিন গাড়ি বিক্রিতে 'বিপত্তি' ঘটাতে পারে দেশটির সরকার, বলা হয়েছে চীনের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন পত্রিকা গ্লোবাল টাইমস-এর এক সম্পাদকীয়তে।
"চীন এইবার 'ইট মারলে পাটকেল' নীতি অনুসরণ করবে", ওই সম্পাদকীয়তে বলা হয়। "বোয়িংয়ের বড় চালানগুলো এয়ারবাস দিয়ে প্রতিস্থাপন করা হবে। ইউএস অটো আর আইফোন বিক্রিতেও বিঘ্ন ঘটবে। তা ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আর ভুট্টা আমদানিও স্থগিত করা হবে। চীন থেকে পড়তে যাওয়া শিক্ষার্থীদের সংখ্যাও কমানো হবে।"
ট্রাম্প তার প্রচারাভিযানের সময় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উৎপাদন পুনরুদ্ধারের আশায় মূলত চীনের সঙ্গে বেশ কিছু বাণিজ্য চুক্তির অঙ্গীকার করেছিলেন। এই সম্পাদকীয়তে আরও বলা হয়েছে যে, সংরক্ষণনীতি পরিমাপ করে কেনাবেচায় অর্থনীতি 'পক্ষাঘাতগ্রস্থ' হবে জেনেও চীনে ৪৫ শতাংশ শুল্ক ধার্যের ঘোষণা দিয়ে ছিলেন ট্রাম্প।
সোমবার চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ফোনে ট্রাম্প-এর সঙ্গে কথা বলেছেন। জিনপিং ট্রাম্প-কে বলেন, "সহযোগিতাই চীন আর যুক্তরাষ্ট্রের জন্য একমাত্র সঠিক পছন্দ।"