সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটি তাদের সেবায় বিজ্ঞাপনের জন্য ভোক্তাদের বিভক্ত করায় বৈষম্যমূলক কার্যক্রম চালানোর জন্য সমালোচনার শিকার হয়।
ফেইসবুকে কোন ধরনের কনটেন্ট কোন ধরনের ভোক্তাদের কাছে যাবে তা নিয়ন্ত্রণ করার নীতি এবং অ্যালগরিদম চালু করার পর বৈষম্য নিয়ে তদন্ত শুরু হয়। মার্কিন প্রসিডেন্ট নির্বাচনে ডোলান্ড ট্রাম্প-এর ‘অবাক করা’ বিজয়ের পরও প্রশ্ন উঠেছে সাইটটির ভূমিকা নিয়ে। কত ভোটারকে অসত্য এবং বিভ্রষ্ট সংবাদ শেয়ার করা হয়েছে বিশেষ করে ট্রাম্প এর পক্ষে থেকে এমন প্রশ্নও তোলা হয়।
‘এথনিক অ্যাফফিনিটিস’ নামের বিজ্ঞাপন টুলটির ব্যবহার বন্ধ করবে ফেইসবুক। এই টুলের মাধ্যমে হাউজিং, চাকুরি এবং ক্রেডিট সম্পর্কিত বিজ্ঞাপনে প্রভাব ফেলা হয়। ফেইসবুক একটি ব্লগপোস্ট এ জানায় আগে থেকেই কিছু দল বৈষম্যের শিকার হয়ে আসছে।
ফেইসবুকের প্রধান প্রাইভেসি কর্মকর্তা ইরিন ইগান জানান, “এই ধরনের জায়গাগুলোয় (হাউজিং, চাকুরি এবং ক্রেডিট সম্পর্কিত) এথনিক এফিনিটিস সলিউশনে অনেক বৈষম্যবিহীন বিজ্ঞাপন রয়েছে। কিন্তু আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি বৈষম্য পুরোপুরি দূর করতে আমদের সেরা পদক্ষেপ হবে এই ধরনের বিজ্ঞাপনগুলো বাতিল করে দেয়া।”