সিএনএন জানিয়েছে, ৫৫ ইঞ্চি সাদা এই ডিজিটাল হোয়াইটবোর্ডটি কর্মক্ষেত্রকে নতুনভাবে সাজাবে। আর এর মাধ্যেমে কর্মক্ষেত্রে প্রথমবারের মতো নিজেদের অস্তিত্ব তুলে ধরছে গুগল।
এই প্রকল্পকে হার্ডওয়্যার ব্যবসায় গুগলের আরেকটি পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে। সম্প্রতি প্রথমবারের মতো নিজেদের স্মার্টফোনসহ বেশ কয়েকটি ডিভাইস উন্মোচন করে গুগল। এবার এই ডিজিটাল বোর্ড হার্ডওয়্যার ব্যবসায় গুগলের গুরুত্বকেই প্রমাণ করছে।
নতুন এই ডিজিটাল বোর্ড ডকুমেন্ট ফাইল বা গুগলের ড্রাইভ থেকে ফাইল দেখাতে পারে। আর বোর্ডের টাচ স্ক্রিনে কিছু লেখা হলে সেটিও অনলাইন ব্যাকআপে চলে যায়।
জি সুইট এর পণ্য ব্যবস্থাপক টিজে ভারগিজ ২৫ অক্টোবর এক ব্লগ পোস্টের মাধ্যমে জানান, "আমরা হোয়াইট বোর্ডকে ক্লাউডে নিয়ে যাচ্ছি।"
গুগলের লাভজনক ক্লাউড ব্যবসাকে আরও এগিয়ে নিতে নতুন জ্যামবোর্ড উন্মোচন করা হয়েছে বলেও ধারণা করা হচ্ছে। ক্লাউড ব্যবসার পরিসর বাড়াতে চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে সাড়ে ৬২ কোটি মার্কিন ডলারে 'এপিজি'-কে কিনেছে গুগল।
আগামী বছর জ্যামবোর্ড বিক্রির জন্য বাজারে ছাড়া হবে বলে জানানো হয়েছে। এক্ষেত্রে বোর্ডটির দাম ছয় হাজার মার্কিন ডলারের কম হবে বলে আশা করা হচ্ছে।