ব্যবসা-বাণিজ্যবিষয়ক মার্কিন দৈনিক ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল-এর এক প্রতিবেদনে জানা যায়, স্যামসাংয়ের একজন মুখপাত্র বলেন, "আমরা বুঝতে পেরেছি প্রথমবার আমরা সঠিকভাবে এই সমস্যা ধরতে পারি নি আর মূল কারণ খুঁজে বের করতে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকি। আমাদের গ্রাহকদের নিরাপত্তা আর বাজার থেকে শতভাগ গ্যলাক্সি নোট ৭ ডিভাইস উঠিয়ে নেওয়াকে আমরা সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দেই।"
এ নিয়ে স্যামসাংকে অনুরোধ করা হলেও তারা কোনো জবাব দেয়নি বলে জানিয়েছে ব্যবসা-বাণিজ্যবিষয়ক অপর মার্কিন সাইট বিজনেস ইনসাইডার।
সেপ্টেম্বরে প্রতিষ্ঠানটি প্রথমবার যখন বাজার থেকে ফোন ফেরত চায় তখন মার্কিন নিয়ন্ত্রকরা জানিয়েছিলেন, স্যামসাংয়ের ধারণা ফোনের ব্যাটারিতে অনেক বেশি 'টাইট' কেইসের 'খোঁচা' লাগছিল। আরেকটি ধারণা হচ্ছে, কোনোভাবে ব্যাটারির দুই স্তরকে ভাগ করতে মাঝে থাকা প্লাস্টিক ফেঁটে যাচ্ছিল। আবার প্রযুক্তি সাইট সিনেট-এর ধারণা অনুযায়ী উৎপাদনগত সমস্যার কারণেই এটি হচ্ছিল।
স্যামসাংয়ের হিসাব মতে, ফোন ফেরত নেওয়া, ক্ষতিপূরণ আর অন্যান্য সব মিলিয়ে প্রতিষ্ঠানটির মোট গচ্চা যাওয়া অর্থের পরিমাণ ৫৩০ কোটি ডলার।