“জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বৈশ্বিক উষ্ণতা বেড়ে যাওয়ার মানে দাঁড়ায়, ম্যালেরিয়া ও ডেঙ্গুর মতো রোগের জীবাণু অনেক দেশে ছড়িয়ে যেতে পারে।”
অ্যাসাঞ্জ প্রায় চার বছর যাবৎ লন্ডনের ইকুয়েডর দূতাবাসের আশ্রয়ে আছেন। এর আগে তিনি ইন্টারনেটে প্রবেশাধিকার হারান। আশ্রয়দাতা দেশ ইকুয়েডরের দূতাবাস এই পদক্ষেপ নেওয়ার কথা স্বীকার করেছে।
ইকুয়েডর সরকার জানিয়েছে, তারা সাময়িকভাবে নেটওয়ার্কে অ্যাসাঞ্জের প্রবেশ 'সীমিত' করেছে। আলোড়ন সৃষ্টিকারী তার এই সাইট থেকে প্রকাশিত নথি মার্কিন নির্বাচনে প্রভাব ফেলতে পারে বলে সরকার শঙ্কিত, খবর মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনবিসি'র।
"সাম্প্রতিক সপ্তাহে উইকিলিকস এমন কিছু নথি প্রকাশ করেছে যেগুলো মার্কিন নির্বাচনে যথেষ্ট প্রভাব ফেলতে পারে। ইকুয়েডর সরকার সবসময় অন্য রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ 'না করার' বিষয়ে সচেতন। তা ছাড়াও অন্যান্য দেশে কোনো বিশেষ প্রার্থী নির্বাচনে সমর্থন বা উন্নতিতে হস্তক্ষেপ করবে না ইকুয়েডর", বলেছে ইকুয়েডর সরকার।