হোয়াইট হাউস অফিস অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি পলিসি-এর বৃহৎ ড্রোন উদ্যোগের অংশ হিসেবে এই ঘোষণা দেওয়া হয়। পরবর্তী পাঁচ বছর ধরে ফেডারেল গবেষণা তহবিলের সাড়ে তিন কোটি মার্কিন ডলার ব্যয়ে ড্রোন প্রযুক্তি ব্যবহারের সর্বোত্তম পন্থা বের করাও এই উদ্যোগের অংশ ছিল, জানিয়েছে সিএনএন।
এ বছরের শেষ নাগাদ ড্রোন উড়ে মানুষের কাছে পৌঁছাবে বলে আশা প্রকাশ করেছে এফএএ। হোয়াইট হাউসে কর্মশালার নিরাপত্তা হুমকির মধ্যেও ড্রোন ব্যবহার করে আকাশসীমার মধ্যে নিরাপদে ড্রোন থেকে সবকিছু মোকাবেলা করা যায় কিনা সেটি নিয়েও আলচনা করা হয়েছে। এতে ইনটেল, গুগল এবং অ্যামাজন এর কর্তাদের ডাকা হয়েছিল।
প্রশাসন থেকে অনুমান করা হচ্ছে যে, পরবর্তী দশকে ড্রোন শিল্প অর্থনীতিতে আট হাজার দুইশ’ কোটি মার্কিন ডলারেরও বেশি হতে পারে। এ ছাড়া ২০২৫ সালের এর মধ্যে এক লাখেরও বেশি কর্মসংস্থান তৈরি হতে পারে এই খাতে।
এর আগে মার্কিন ই-কমার্স জায়ান্ট অ্যামাজনও ড্রোনের মাধ্যমে গ্রাহকের কাছে পণ্য পৌঁছে দেওয়ার ঘোষণা দেয়। বর্তমানে সেই লক্ষ্যেই কাজ করছে প্রতিষ্ঠানটি।