"যুক্তরাষ্ট্রে আমরা নারীপুরুষের ভূমিকা আর কর্মক্ষমতার ক্ষেত্রে সমতা প্রতিষ্ঠায় সক্ষম হয়েছি", অ্যাপলের পক্ষ থেকে বলা হয়। প্রতিষ্ঠানটির এক প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, "আমাদের প্রতিষ্ঠানে একজন পুরুষ কর্মীর মতোই নারী কর্মীও একই পরিমাণ কাজে এক ডলার পেয়ে থাকেন। আর একজন শ্বেতাঙ্গের মতোই সংখ্যালঘু যে কোনো কর্মচারিও সমান কাজে এক ডলার পেয়ে থাকেন।"
অ্যাপলে এখনও শ্বেতাঙ্গ পুরুষদের প্রাধান্য বেশি বলে জানিয়েছে সিএনএন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাপলে নিযুক্ত ৬৮ শতাংশই পুরুষ আর এদের মধ্যে ৫৬ শতাংশই শ্বেতাঙ্গ।
কিন্তু প্রতিষ্ঠানটির দাবি- অবস্থার উন্নতি হচ্ছে।
প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, বিশ্বব্যাপী অ্যাপলের মোট কর্মীর প্রায় ৩২ শতাংশই নারী, যদিও নতুন নিয়োগে তারা ৩৭ শতাংশের প্রতিনিধিত্ব করছে। এই হিসেব ২০১৪ সাল থেকে আজ পর্যন্ত উন্নতিরই ফলাফল, যখন ২০১৪ সালে নারী প্রতিনিধি ছিল মাত্র ৩১ শতাংশ।
অ্যাপল প্রধান টিম কুক ২০১৫ সালে বলেন- বৈচিত্র্য একটি 'নির্দ্বিধায় সমাধেয় ইসু' যা সংশোধন করা যেতে পারে। বিশেষ করে, তিনি আরও নারী কর্মী নিয়োগ করতে চেয়েছিলেন বলে জানান।
সঠিকভাবে প্রতিনিধিত্ব করা হয়নি এমন তালিকায় নেই এশীয়রা। যদিও কর্মক্ষেত্রে ১৯ শতাংশ ছাড়াও নতুন নিয়োগের প্রায় ২৪ শতাংশই তাদের দখলে।