রয়টার্স জানায়, সামাজিক মাধ্যম থেকে প্রাপ্ত তথ্য ব্যবহার করে মানুষের ভ্রমণকাঠামো সম্পর্কিত অফিসিয়াল তথ্য বিশ্লেষণে আইবিএম-এর প্রযুক্তি ব্যবহার করবে ওসওয়ালডো ক্রুজ ফাউন্ডেশন (ফিওক্রুজ)। এই সংস্থাটি ব্রাজিলিয়ান স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যুক্ত হয়ে কাজ করা একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান।
আইবিএম আরও জানায়, তারা এক বছর ইউ.এস. ফান্ড ফোর ইউনাইটেড নেশনস চিলড্রেন'স ইমার্জেন্সি ফান্ড (ইউনিসেফ) -এর তহবিলে প্রতিদিনকার বৃষ্টিপাত, গড় তাপমাত্রা আর আর্দ্রতাবিষয়ক তথ্য দানের পরিকল্পনা করেছে।
এডিস এইজিপটি মশার বিস্তারে বৃষ্টিপাত, তাপমাত্রা আর আর্দ্রতা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই মশাই জিকা, ডেঙ্গির মতো রোগের জীবাণু বহন করে।
আইবিএম নিউ ইয়র্কভিত্তিক ক্যারি ইনস্টিটিউট অফ ইকোসিস্টেম স্টাডিজ-এর সঙ্গে কাজ করছে বলে জানিয়েছে রয়টার্স। আইবিএম-এর ক্রাউড-সোর্সড কম্পিউটার ওয়ার্ল্ড কমিউনিটি গ্রিড-এ 'ওপেনজিকা প্রজেক্ট' নামের একটি প্রকল্পও পরিচালনা করছে।
চলতি বছর মার্চে গুগল জিকা ভাইরাস বিস্তারের গতিবিধি পর্যবেক্ষণে ইউনিসেফ-এর সঙ্গে কাজ করার কথা জানায়।