শনিবার বাজেটোত্তর এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান সিএসই চেয়ারম্যান আসিফ ইব্রাহিম।
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বৃহস্পতিবার ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকার বাজেট প্রস্তাব জাতীয় সংসদে উপস্থাপন করেন।
নতুন বাজেটে প্লট, ফ্ল্যাট এবং পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের মাধ্যমে টাকা সাদা করার সুযোগ আর না রাখার প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
একই সঙ্গে নগদ টাকা, ব্যাংক আমানত, বিভিন্ন ধরনের সঞ্চয়ী স্কিমে গচ্ছিত অর্থও আর প্রশ্ন ছাড়া বৈধ করা যাবে না।
কিন্তু পুঁজিবারে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ বহাল চাইছে সিএসই। সংস্থার চেয়ারম্যান আসিফ ইব্রাহিম বলেন,“প্রস্তাবিত বাজেটে ব্যক্তিশ্রেণীর করদাতাদের জন্য ১০% কর পরিশোধ করে পুঁজিবাজারে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুবিধা রহিত করা হয়েছে। এই সুবিধা আগামী বছর পর্যন্ত বহাল রাখার জন্য আমরা বিশেষভাবে অনুরোধ করছি।
“এতে বাজার যেমন শক্তিশালী হবে, তেমনই সরকারের রাজস্ব আয় বাড়বে; পাশাপাশি অর্থ পাচারও কমবে বলে আমরা আশা করছি।”
সংবাদ সম্মেলনে আরও ৭টি দাবি তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে আছে উৎসে কর কমানো, সিএসইর কর হার শূন্য করা, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন লাভজনক কোম্পানি পুঁজিবাজারে আনা, আয়করমুক্ত লভ্যাংশের সীমা ১ লাখ টাকা করা।