বুধবার নতুন এ নির্দেশনা দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি।
বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম স্বাক্ষরিত এ নির্দেশনায় বলা হয়েছে, এ সিদ্ধান্ত বৃহস্পতিবার থেকেই বাস্তবায়ন হবে। নতুন নির্দেশনা আসার আগে পর্যন্ত তা বহাল থাকবে।
ইউক্রেইন যুদ্ধ শুরুর পর গত মার্চে বড় দরপতনের প্রেক্ষাপটে শেয়ারদর কমার ক্ষেত্রে আগের সর্বোচ্চ সীমা ১০ শতাংশের পরিবর্তে নতুন সার্কিট ব্রেকার দিয়েছিল নিয়ন্ত্রক সংস্থা; এতে বলা হয়েছিল- কোনো শেয়ারের দর কমতে পারবে সর্বোচ্চ ২ শতাংশ।
এর আগে দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ শনাক্ত হওয়ার পর টানা দরপতনে পুঁজিবাজারে ধস নামলে ২০২০ সালের মার্চে ফ্লোরপ্রাইস নির্ধারণ এবং পরে নিম্নমুখী সার্কিট ব্রেকার ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২ শতাংশ করা হয়েছিল। বাজার পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে পরে তা তুলে নেওয়া হয়।
সার্কিট ব্রেকারের আগের নিয়ম অনুযায়ী, ২০০ টাকার নিচে যে কোনো শেয়ার দিনে ১০ শতাংশ বাড়তে বা কমতে পারে। ২০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত ৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ, ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা পর্যন্ত ৭ দশমিক ৫০ শতাংশ, ২০০০ টাকা পর্যন্ত ৬ দশমিক ২৫ শতাংশ, ৫০০০ টাকা পর্যন্ত ৫ শতাংশ এবং এর চেয়ে বেশি দরের শেয়ারের ক্ষেত্রে ৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ বাড়তে বা কমতে পারে।